ঢাকা, ২৭ মার্চ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার রাজধানীর মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করেছেন। উদ্বোধন শেষে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার রাজধানীর পূর্ব ও পশ্চিমের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বৃহত্তর মিরপুরবাসী ফ্লাইওভার ব্যবহার করে ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে এয়ারপোর্ট সড়কে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনের ১১ কিলোমিটার সড়কের পরিবর্তে মাত্র তিন কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও ফ্লাইওভারের নিচে নির্মিত সার্ভিস রোড ব্যবহার করে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোডের উভয় পাশে অতি সহজে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে। এতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতাও বাড়বে। ঢাকা মহানগরীর বৃহত্তর মিরপুরবাসীর অসহনীয় যানজট নিরসন এবং স্বল্প সময়ে এয়ারপোর্ট পৌঁছানোর লক্ষ্যে সরকার যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক বিভাগ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ২০১০ সালের মার্চে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। ২০১১ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। সেনাবাহিনীর কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের সদস্যদের নিষ্ঠা ও কর্মদক্ষতায় নির্ধারিত সময়ের তিন মাস আগেই প্রকল্পটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে। ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য এক হাজার ৭৯৩ মিটার ও প্রস্থ ১৫ দশমিক ৫২ মিটার। লেন সংখ্যা চারটি। এর নির্মাণ প্রতিষ্ঠান মীর আক্তার হোসেন লি.। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতাধীন এ প্রকল্পের কাজটি সম্পন্ন করেছে সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্ক অর্গানাইজেশনের অধীনস্থ ১৬ ইঞ্জিনিয়ার কন্সট্রাকশন ব্যাটালিয়ান। উল্লেখ্য, ফ্লাইওভারটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৯৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
বৃহত্তর মিরপুরবাসী ফ্লাইওভার ব্যবহার করে ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে এয়ারপোর্ট সড়কে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনের ১১ কিলোমিটার সড়কের পরিবর্তে মাত্র তিন কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও ফ্লাইওভারের নিচে নির্মিত সার্ভিস রোড ব্যবহার করে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোডের উভয় পাশে অতি সহজে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে। এতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতাও বাড়বে। ঢাকা মহানগরীর বৃহত্তর মিরপুরবাসীর অসহনীয় যানজট নিরসন এবং স্বল্প সময়ে এয়ারপোর্ট পৌঁছানোর লক্ষ্যে সরকার যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক বিভাগ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ২০১০ সালের মার্চে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। ২০১১ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। সেনাবাহিনীর কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের সদস্যদের নিষ্ঠা ও কর্মদক্ষতায় নির্ধারিত সময়ের তিন মাস আগেই প্রকল্পটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে। ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য এক হাজার ৭৯৩ মিটার ও প্রস্থ ১৫ দশমিক ৫২ মিটার। লেন সংখ্যা চারটি। এর নির্মাণ প্রতিষ্ঠান মীর আক্তার হোসেন লি.। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতাধীন এ প্রকল্পের কাজটি সম্পন্ন করেছে সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্ক অর্গানাইজেশনের অধীনস্থ ১৬ ইঞ্জিনিয়ার কন্সট্রাকশন ব্যাটালিয়ান। উল্লেখ্য, ফ্লাইওভারটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৯৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।