গণজাগরণ চত্বর থেকে: সাংবাদিকরাও শাহবাগের গণআন্দোলনে কণ্ঠ মেলালেন। ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই। তরুণদের আন্দোলনে সাংবাদিকদের অংশগ্রহণ নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সাংবাদিকরা স্বাধীনতা যুদ্ধে কেউ কলম হাতে আবার অনেকে অস্ত্র হাতে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। অকাতরে নিজের জীবন দিয়েছিলেন তারা।
স্বাধীনতার ৪২বছর পরে জাতির প্রয়োজনে আবার রাস্তায় নেমেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। তারাও দাবি জানালেন, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির। জাতীয় যাদুঘরের সামনে আয়োজিত গণসাক্ষর কর্মসূচিতে স্বাক্ষর দিয়ে প্রতিবাদে অংশ নেন অনেকেই। এর মধ্যে বেশিরভাগই শাহবাগ চত্বরের চলমান আন্দোলন কাভার করতে আসা বিভিন্ন দৈনিক, অনলাইন ও টিভি মিডিয়ার বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক। এতে বাদ যাননি বৃদ্ধ, যুবক, তরুণ এমনকি স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও। বিশাল আকারের কাপড়ের ওপর সাক্ষর দিতে গিয়ে সকলেই মনের ক্ষোভ ঝাড়ছেন। কেউ লিখছেন, জনগণের টাকায় যুদ্ধাপরাধীদের পোষা চলবে না। আবার কেউ লিখেছেন আন্দোলন দীর্ঘ হোক চাই না। এখনি ফাঁসি চাই। অনেক দিয়েছি রক্ত, এবার নেব রক্ত। যুদ্ধাপরাধীদের কুত্তা বলে, কুত্তাকে অপমান করবেন না প্লিজ। সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জলন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ করা হবে। কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে চলমান গণআন্দোলনের পরিধি ক্রমেই বাড়ছে। যুক্ত হচ্ছে নতুন মাত্রা। তরুণদের আন্দোলনে যোগ দিচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবীরা। যোগ দিচ্ছেন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও। গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় মহাসমাবেশ।
স্বাধীনতার ৪২বছর পরে জাতির প্রয়োজনে আবার রাস্তায় নেমেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। তারাও দাবি জানালেন, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির। জাতীয় যাদুঘরের সামনে আয়োজিত গণসাক্ষর কর্মসূচিতে স্বাক্ষর দিয়ে প্রতিবাদে অংশ নেন অনেকেই। এর মধ্যে বেশিরভাগই শাহবাগ চত্বরের চলমান আন্দোলন কাভার করতে আসা বিভিন্ন দৈনিক, অনলাইন ও টিভি মিডিয়ার বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক। এতে বাদ যাননি বৃদ্ধ, যুবক, তরুণ এমনকি স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও। বিশাল আকারের কাপড়ের ওপর সাক্ষর দিতে গিয়ে সকলেই মনের ক্ষোভ ঝাড়ছেন। কেউ লিখছেন, জনগণের টাকায় যুদ্ধাপরাধীদের পোষা চলবে না। আবার কেউ লিখেছেন আন্দোলন দীর্ঘ হোক চাই না। এখনি ফাঁসি চাই। অনেক দিয়েছি রক্ত, এবার নেব রক্ত। যুদ্ধাপরাধীদের কুত্তা বলে, কুত্তাকে অপমান করবেন না প্লিজ। সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জলন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ করা হবে। কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে চলমান গণআন্দোলনের পরিধি ক্রমেই বাড়ছে। যুক্ত হচ্ছে নতুন মাত্রা। তরুণদের আন্দোলনে যোগ দিচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবীরা। যোগ দিচ্ছেন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও। গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় মহাসমাবেশ।