ঢাকা : বিচারাধীন বিষয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা নিয়ে হাজির হতে জামায়াতে ইসলামীর তিন নেতাকে শেষবারের মতো সময় বেঁধে দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
জামায়াতের এই তিন নেতা হলেন- ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য হামিদুর রহমান আযাদ এমপি ও ঢাকা মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. সেলিম উদ্দিন। তাদের আগামী ৩ মার্চ ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে বলা হয়েছে। না হলে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ। প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত সাংবাদিকদের বলেন, ওই তিন নেতা সেদিন হাজির না হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। ব্যবস্থা কী হতে পারে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কথা বলেছি। তবে ট্রাইব্যুনাল কী নির্দেশ দেবে, বলা যাচ্ছে না।” মঙ্গলবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে ওই তিনজনের আইনজীবীরা সময়ের আবেদন করলে তাদের শেষ বারের মতো সুযোগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী আলাল ও মো. শাহাদাত হোসেন তিন জামায়াত নেতাকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দিতে আবেদন করেন। আবারো সময় চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে আইনজীবীরা বলেন, হাজির হওয়ার জন্য ‘অনুকূল পরিস্থিতি’ তাদের ছিল না। প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত তখন বলেন, তারা ট্রাইব্যুনালের আদেশ অমান্য করেছে। এজন্য তাদের বিরুদ্ধে প্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হোক। বিবাদীদের আইনজীবীরা দাঁড়িয়ে সময় চেয়ে ট্রাইব্যুনালকে বলেন, শেষ বারের মতো আরেকটি সুযোগ দেয়া হোক। এরপর ট্রাইব্যুনাল ৩ মার্চ শেষ সময় দেন।
জামায়াতের এই তিন নেতা হলেন- ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য হামিদুর রহমান আযাদ এমপি ও ঢাকা মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. সেলিম উদ্দিন। তাদের আগামী ৩ মার্চ ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে বলা হয়েছে। না হলে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছে প্রসিকিউশন বিভাগ। প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত সাংবাদিকদের বলেন, ওই তিন নেতা সেদিন হাজির না হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। ব্যবস্থা কী হতে পারে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কথা বলেছি। তবে ট্রাইব্যুনাল কী নির্দেশ দেবে, বলা যাচ্ছে না।” মঙ্গলবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে ওই তিনজনের আইনজীবীরা সময়ের আবেদন করলে তাদের শেষ বারের মতো সুযোগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী আলাল ও মো. শাহাদাত হোসেন তিন জামায়াত নেতাকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দিতে আবেদন করেন। আবারো সময় চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে আইনজীবীরা বলেন, হাজির হওয়ার জন্য ‘অনুকূল পরিস্থিতি’ তাদের ছিল না। প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত তখন বলেন, তারা ট্রাইব্যুনালের আদেশ অমান্য করেছে। এজন্য তাদের বিরুদ্ধে প্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হোক। বিবাদীদের আইনজীবীরা দাঁড়িয়ে সময় চেয়ে ট্রাইব্যুনালকে বলেন, শেষ বারের মতো আরেকটি সুযোগ দেয়া হোক। এরপর ট্রাইব্যুনাল ৩ মার্চ শেষ সময় দেন।